[ পাতা ৩ ] 29/03/2024 |
|
|
|
অবশেষে বাড়ল সূচক কমেছে লেনদেন |
|
|
টানা তিন কার্যদিবস দরপতনের পর সপ্তাহের শেষ কার্যদিবস বৃহস্পতিবার দেশের শেয়ারবাজারে কিছুটা ঊর্ধ্বমুখিতার দেখা মিলেছে। তবে এদিন কমেছে লেনদেনের পরিমাণ।
প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) অধিকাংশ প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিটের দাম বেড়েছে। পাশাপাশি বেড়েছে প্রধান মূল্যসূচক। তবে অপর শেয়ারবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) সূচক কমেছে। এর আগে চলতি সপ্তাহের রোববার, সোমবার ও বুধবার শেয়ারবাজারে দরপতন হয়। মঙ্গলবার মহান স্বাধীনতা দিবস উপলক্ষে শেয়ারবাজারে লেনদেন বন্ধ ছিল। অর্থাৎ চলতি সপ্তাহে লেনদেন হওয়া চার কার্যদিবসের মধ্যে মাত্র এক কার্যদিবস সূচক বাড়ল।
বৃহস্পতিবার শেয়ারবাজারে লেনদেন শুরু হতেই বেশিরভাগ প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিটের দাম বাড়ে। কিন্তু মাঝে এক শ্রেণির বিনিয়োগকারীরা বিক্রির চাপ বাড়ানোর কারণে অধিকাংশ প্রতিষ্ঠানের শেয়ারের দাম কমে যায়। ফলে সূচকও ঋণাত্মক হয়ে পড়ে। এতে আবারও পতনের শঙ্কা পেয়ে বসে বিনিয়োগকারীদের।
তবে লেনদেনের শেষদিকে এসে বাজারে বিক্রির চাপ কমে যায়। ফলে দরপতন থেকে বেরিয়ে আসে বেশকিছু প্রতিষ্ঠান। এতে একদিকে দাম বাড়ার তালিকা বড় হয়, অন্যদিকে সূচকের ঊর্ধ্বমুখিতার দেখা পান বিনিয়োগকারীরা।
দিনের লেনদেন শেষে ডিএসইতে দাম বাড়ার তালিকায় নাম লিখিয়েছে ২২১টি প্রতিষ্ঠান। বিপরীতে দাম কমেছে ১২০টির। এছাড়া ৫৪টির দাম অপরিবর্তিত রয়েছে।
বেশি সংখ্যক প্রতিষ্ঠানের দাম বাড়ায় ডিএসইর প্রধান মূল্যসূচক ডিএসইএক্স ১৫ পয়েন্ট কমে ৫ হাজার ৭৭৮ পয়েন্টে উঠে এসেছে। অপর দুই সূচকের মধ্যে বাছাই করা ভালো ৩০টি কোম্পানি নিয়ে গঠিত ডিএসই-৩০ সূচক আগের দিনের তুলনায় শূন্য দশমিক ৯৮ পয়েন্ট কমে ২ হাজার ১১ পয়েন্টে অবস্থান করছে। আর ডিএসই শরিয়াহ সূচক আগের দিনের তুলনায় ২ পয়েন্ট বেড়ে এক হাজার ২৫৪ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে।
প্রধান মূল্যসূচক বাড়লেও ডিএসইতে লেনদেনের পরিমাণ কমেছে। ডিএসইতে লেনদেন হয়েছে ৪১১ কোটি ৮ লাখ টাকা। আগের কার্যদিবসে লেনদেন হয় ৫৩৮ কোটি ৭৯ লাখ টাকা। সে হিসাবে লেনদেন কমেছে ১২৭ কোটি ৭১ লাখ টাকা।
এই লেনদেনে সব থেকে বেশি অবদান রেখেছে সেন্ট্রাল ফার্মাসিউটিক্যালসের শেয়ার। |
News Source
|
|
|
|
|
|
|
|
Today's Other News
|
Related Stories |
|
|
|
|